প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

২০০৭ সালে প্রতিষ্ঠিত Active কোরিয়ান ও জাপানী ভাষা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র।এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবাসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় বেকারত্ব দূর করার লক্ষ্যে অদক্ষ জনশক্তিকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তরের অঙ্গীকার নিয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে খুলনা বিভাগের অন্যতম ভাষা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। দেশের বেকারত্ব দূর করতে দক্ষ জনশক্তি তৈরির মনোভাব নিয়ে মানসম্মত প্রশিক্ষণের প্রয়াসে ও প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে গত ১৫ বছরে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে খুলনা বিভাগে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের শিক্ষিত বেকার ছেলে ও মেয়েদের বেকারত্ব দূর করতে এই প্রতিষ্ঠানে মানসম্মত প্রশিক্ষন করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। বেকারত্ব দূর করতে প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাবক গণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রশংসনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তর করা আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।

অধ্যক্ষের বাণী

image-not-found

প্রিয়,
সচেতন অভিভাকবৃন্দ।
মানব জাতির সূচনা লগ্ন থেকে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে মানুষ প্রতিনিয়ত বিভিন্ন কাজের দক্ষতা ও কৌশল আয়ত্ব করে চলছে। আর শত সহস্র বছরের দক্ষ জনশক্তি ও অর্জিত দক্ষ জ্ঞান শেখানো হয় প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে। যুগের প্রয়োজনে মানবের কল্যাণে সমাজ হিতৈষী ব্যক্তিরা কখনো কখনো অদক্ষ জনশক্তিকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তরের কেন্দ্রে ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। এমনিই ভাবেই অদক্ষ জনশক্তিকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তরের লক্ষ্যে মাহফুজুর রহমান বাবু ও সোহেল রানার (কোরিয়ান প্রবাসী )ভবিষ্যৎ বেকারত্ব দূর করার লক্ষ্যে ও দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলার অভিপ্রায় নিয়ে এলাকাবাসীর সহযোগিতায়, খুলনা জেলার ভৈরব নদীর তীরে অবস্থিত খুলনার প্রাণকেন্দ্রে খুলনা রেলওয়ে স্টেশনের পাশে।স্টেশন রোড কদমতলাতে শিতাতপ নিয়ন্ত্রিত তিনটি মাল্টিমিডিয়া ও ডিজিটাল ক্লাস রুমের এবং আবাসিক সুব্যবস্থার সমন্বয় ও সু-নিবিড় পরিবেশে মানসম্মত দক্ষ জনশক্তি ও আধুনিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে হিসাবে ২০০৭ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করেছেন Active কোরিয়ান ও জাপানী ভাষা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। সঠিক ও আধুনিক এবং যুগোপযোগী আধুনিক প্রশিক্ষণর সমন্বয়ে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি গুনগত ও মানসম্মত শিক্ষাদানে সক্ষম। বর্তমান সরকারের বেকারত্ব দূরকরা বিষয়ক নির্দেশনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে BOESL (Bangladesh Overseas Employment and Services Limited)
ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়, শিক্ষার্থীদের নিরলস অধ্যয়ন ও প্রশিক্ষণ এবং অভিভাবক ও সংশ্লিষ্ট সকলের সম্মিলিত পরামর্শে প্রতিষ্ঠানটি ক্রমান্বয়ে অদক্ষ জনশক্তিকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তরে উন্নীত হবে ইনশাআল্লাহ্। আল্লাহ তা’য়ালা এই প্রতিষ্ঠানটিকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তরে ও আধুনিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রর মারকায হিসাবে কবুল করে নিন। আমিন!!!

সহকারী অধ্যক্ষের বাণী

image-not-found

পড়! তোমার রবের নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন (সূরা-আল্লাক্ব :১)। ডিজিটাল বাংলাদেশ ও দক্ষ জনশক্তি ও অর্জিত দক্ষ জ্ঞান শেখানো লক্ষ্যে অদক্ষ জনশক্তিকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তরে শিক্ষাব্যবস্থাকে বেগবান ও আধুনিকায়ন করতে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসসহ বিভিন্ন স্তরে তথ্য-প্রযুক্তি যে অবদান রাখছে তার জন্য বর্তমান গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার তথা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় সহ সংশ্লিষ্ট সকলকে জানাই আন্তরিক মোবারকবাদ। দেশের বেকারত্ব দূর করে ও শিক্ষিত বেকার ছেলে ও মেয়েদের অদক্ষ জনশক্তিকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তর করার উদ্দেশ্যে ২০০৭ সালে শুভ সূচনা করি তারপর কালের বিবর্তনে মহান আল্লাহর মেহেরবাণীতে আজ দেশের রেমিটেন্স যোদ্ধাদের পাশে নিয়ে সুশোভিত হয়ে বিরাট মহীরূহে পরিণত হয়েছে। যাদের প্রচেষ্টা, অনুপ্রেরণা ও সহযোগিতায় Active কোরিয়ান ও জাপানী ভাষা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র বর্তমান অবস্থানে পৌঁছেছে এবং এগিয়ে চলেছে, বিশেষ করে গভর্নিং বডির সম্মানিত সদস্যবৃন্দ, শিক্ষকমন্ডলী, ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাবক, এলাকাবাসী ও সর্বস্তরের জনগণ, তাঁদের সকলকে কৃতজ্ঞতারসহিত আন্তরিক মুবারকবাদ জ্ঞাপন করছি অদক্ষ জনশক্তিকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তরে এ প্রতিষ্ঠানের দায়বদ্ধতা -এ দোয়াই করছি আমিন।